সবচেয়ে ভালো ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ‌[2022] - Itblogbd

সবচেয়ে ভালো ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ‌[2022]

ইন্টারনেট ব্রাউজিং বা এক ফোন থেকে অন্য ফোনে ফাইল ট্রান্সফারের বা আনা-নেওয়ার মাধ্যমে প্রতিনিয়তই আমাদের মোবাইলে ভাইরাস যুক্ত হয়।

এসব ভাইরাস আমাদের‌ মোবাইলের অনেক ক্ষতি করে থাকে। বিশেষ করে ভাইরাসের কারণে মোবাইল অনেক স্লো হয়ে যায়। আর এইসব ভাইরাস থেকে মোবাইলকে মুক্ত রাখতে আমাদের প্রয়োজন হয় একটি ভাইরাস ক্লিনার সফটওয়্যার এর।

ভাইরাস অ্যাটাকের ফলে মোবাইলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডিলিট হয়ে যেতে পারে। আর এজন্যই আমরা সব সময় খুঁজে থাকি ‌ভালো ‌‌ভাইরাস ডিলিট করার সফটওয়্যার।

ফোনের ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ব্যবহার করলে মোবাইল অনেকটা ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকে। এসব ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার মোবাইলের Junk files(জাঙ্ক ফাইল) সহ অনেক ছোটখাটো ম্যালওয়ার পরিষ্কার করে থাকে। 


অনেক ভাইরাস রয়েছে যেগুলো অন্য মানুষের দ্বারা আপনার ফোনের গুরত্বপূর্ণ তথ্যসহ অনেক একাউন্টের পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে যেতে পারে। 

ইন্টারনেটে কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করে কোন লিংক ক্লিক করার কারণে আপনার ফোনে ভাইরাস যুক্ত হতে পারে। আর এসব ভাইরাস ক্লিন না করলে আপনার ফোন এর অনেক ক্ষতি হতে পারে।

সবচেয়ে ভালো ‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌‌ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার [2022]

ভালো ‌‌ভাইরাস ক্লিনার সফটওয়্যার

যদি মোবাইলের ইন্টারনাল স্টোরেজ অনেক কম হয়ে থাকে এবং অনেকদিন যাবত ভাইরাস ক্লিন নাহ করা হয় তাহলে মোবাইল অনেক হ্যাং হয়ে যাবে। এমনকি ইন্টার্নাল স্টোরেজে অনেক জায়গা খালি থাকা সত্ত্বেও ভাইরাসের কারণে‌ ইন্টারনাল স্টোরেজের অনেক জায়গা দখল হয়ে থাকে। 

মোবাইলে ভাইরাস ক্লিনার সফটওয়্যার ব্যবহার না করার কারণে হঠাৎ মোবাইলের কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডিলেট বা গায়েব হয়ে যেতে পারে।
 
যারফলে আমাদের উচিত প্রতিনিয়তই একটি ভালো ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ব্যবহার করা। আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন কয়েকটি ভালো ভাইরাস‌ ডিলেট করার সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব। এই সফটওয়্যার গুলো সহজেই প্লে -স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

1.Phone master

মোবাইলের জন্য থাকা এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে Phone master অন্যতম একটি ভালো সফটওয়্যার। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার ফোনের ভাইরাস গুলো ডিলিট করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটির প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করার সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন প্লাস।

Phone master software features:

  • Phone boost
  • Junk files
  • Antivirus
  • Power saving
  • App lock
  • Cpu cooler
Phone boost: ফোন বুষ্ট এর মাধ্যমে আপনার ফোনের অ্যাপস ভিডিও এবং অন্যান্য ফাইল গুলো স্ক্যান করবে। যদি এই সফটওয়্যারটি আপনার মোবাইলে কোন ভাইরাস খুঁজে পায় তাহলে সেই ভাইরাস ডিলিট করে দেবে।

Junk files: ফোনের অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো অর্থাৎ আপনার ফোনের যেই অব্যবহারযোগ্য ফাইলগুলো আপনার ফোনের স্টোরেজের জায়গা দখল করছে সেগুলো ডিলিট করতে চাইলে এই জাঙ্ক ফাইলস অপশনটি ব্যবহার করতে পারেন। এ অপশনটি নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে আপনার ফোনেের অনেক গতি বাড়বে।

Antivirus: আপনার ফোনকে বাহির থেকে ভাইরাস প্রবেশ অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহার এবং এক ফোন থেকে অন্য ফোনে ফাইল ট্রান্সফারের ফলে যেসব ভাইরাস ফোনে জমা হতো সেই সব ভাইরাস থেকে ফোনকে রক্ষা করতে এন্টিভাইরাস অপশন চালু করুন।

Power saving: আপনার মোবাইলের ব্যাটারি পাওয়ার সেভ করতে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। পাওয়ার সেভার অপশনটির মাধ্যমে আপনার ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে পারবেন।

App lock: আপনার মোবাইলে থাকা অ্যাপসগুলোকে লক করার জন্য ব্যবহার করতে হবে না অন্য কোন আলাদা অ্যাপসের। এই এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনে থাকা অ্যাপসগুলোকে লক করতে পারবেন।


Cpu cooler: আপনার ফোনটি যদি অধিক গরম হয় তাহলে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারের ফলে আপনার ফোন গরম হওয়ার থেকে অনেকটা রক্ষা করতে পারবেন।

সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে প্লে-স্টোরে গিয়ে Phone master লিখে সার্চ করে ডাউনলোড করে ফেলুন।

2.Avast antivirus

এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার ফোনের স্পিড বাড়াতে পারবেন খুব সহজেই। Junk files, phone booster এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ অনেক অপশন পেয়ে যাবেন এই অ্যাপসটিতে। 

প্লে-স্টোরের 4.7 রেটিং এর অ্যাপটির ডাউনলোড সংখ্যা প্রায় 100 মিলিয়ন প্লাস।
এন্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে এই সফটওয়্যারটি আমার অনেক প্রিয় একটি সফটওয়্যার।

Avast antivirus software features:

  • Get more space
  • Online privacy
  • App insights
  • Anti theft
  • App lock
  • Photo vault
Get more space: টেম্পোরারি অ্যাপ ডাটা, অ্যাপসের ক্যাশ, অতিরিক্ত ফাইলস, এমন কোন অ্যাপস যেই অ্যাপসটি আপনি ফোনে ইনস্টল করে ব্যবহার করতেছেন এবং যদি আপনার ফোনে অ্যাপসটি জায়গা দখল করে আছে‌। 

তাহলে ওই অ্যাপসটি শুধু ইন্সটল করে রেখেই আপনার ফোন থেকে ডিলিট করে দেওয়া হবে। অ্যাপসের ক্যাশ অতিরিক্ত ডাটা চালু রিমুুভ করে খুব সহজেই আপনার ফোনের স্টোরেজ বাড়িয়ে নিতে পারেন।

Online privacy: সাধারণত অনলাইনে নিরাপদ থাকার জন্য আমরা ভিপিএন ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করলে অন্য কোন ভিপিএন ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়বে না। 

এই সফটওয়্যারটির Vpn protection অপশন থেকে আপনি খুব সহজেই ভিপিএন ব্যবহার করে অনলাইনে নিরাপদ থাকতে পারবেন।

App insights: আপনি কোন অ্যাপসটি কত ঘন্টা ব্যবহার করছেন এবং দিনে কোন অ্যাপস সবচেয়ে বেশি ব্যবহাার করা এগুলো খুব সহজে এই এপসটির মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।

এছাড়া আপনার মোবাইলে থাকা অ্যাপস গুলোকে কোন পারমিশন দেওয়া আছে সেগুলো এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে খুব সহজেই দেখতে পারবেন।

Anti theft: আপনার ফোনে Data(তথ্য) সুরক্ষিত রাখতে এবং ফোন লক করার জন্য এবং আরো অন্যান্য সিকিউরিটির দেওয়ার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন।

App lock: আমরা ফোনের অ্যাপস লক করার জন্য আলাদা অ্যাপস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই অ্যাপ সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের অ্যাপস গুলোকে লক করে রাখতে পারবেন।

Photo vault: আপনার ফোনের ফটো গুলোকে লাভ করার জন্য ব্যবহার করতে হবে না আলাদা কোন সফটওয়্যার। এই এভাস্ট এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার বোনের ছবিগুলোকে লক করে রাখতে পারবেন।

এই সফটওয়্যারটি প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করার জন্য প্লে স্টোরে গিয়ে avast antivirus  লিখে সার্চ করুন।

3.Safe security antivirus

ফোনের ভাইরাস ক্লিয়ার করার জন্য অন্যতম একটি ভালো সফটওয়্যার হচ্ছে one security antivirus সফটওয়ারটি।

প্লে-স্টোরে 4.6 রেটিং পাওয়া এই অ্যাপসটির ডাউনলোড সংখ্যা 100 মিলিয়ন প্লাস। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার ফোনের ক্ষতিকর ভাইরাস গুলো ডিলিট করতে পারবেন খুব সহজেই।

Safe security antivirus software features:

  • Boost & one tap optimize
  • Full clean & one tap clean
  • Multi function lock screen
  • Battery saver
  • Antivirus
Boost & one tap optimize : আপনার মোবাইলে থাকা অ্যাপস, ভিডিও, অডিও গান এবং অন্যান্য ফাইলগুলো স্ক্যান করে এই ফোন বুষ্টের মাধ্যমে যদি কোন ভাইরাস খুঁজে পায় তাহলে সফটওয়্যারটি ভাইরাস ডিলেট করে দিবে। এতে করে আপনার ফোন অনেক চালু হবে।

Full clean & one tap clean: ফোনের অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো অর্থাৎ আপনার ফোনের যেই অব্যবহারযোগ্য ফাইলগুলো আপনার ফোনের স্টোরেজের জায়গা দখল করছে সেগুলো ডিলিট করতে চাইলে এই অপশনটির  ব্যবহার করতে পারেন। এ অপশনটি নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে আপনার ফোনেের অনেক গতি বাড়বে।

Multi function lock screen: অপশনটির মাধ্যমে আপনার ফোনের লক স্ক্রিনে আপনার ফোন মেমোরি কতটুকু খালি আছে এবং এবং ক্লিয়ার বাটন পাবেন যার মাধ্যমে সহজে ভাইরাস ক্লিয়ার করতে পারবেন। আপনার ফোনে কতটুকু চার্জ আছে সেটা দেখার সুন্দর এনিমেশন পাবেন।

Battery saver: ফোনের ব্যাটারি দীর্ঘদিন ভালো রাখতে এবং ব্যাটারীতে চার্জ বেশিক্ষণ থাকার সক্ষমতা বাড়াতে এই ব্যাটারি সেভার অপশনটি ব্যবহার করতে পারেন।

Antivirus:  যেই সকল ভাইরাসের কারণে ফোনের ক্ষতি সাধন হয় সেই সকল ভাইরাস থেকে ফোনকে রক্ষা করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ এই এন্টিভাইরাস অপশনটি আপনার ফোনে ভাইরাস প্রবেশ থেকে রক্ষা করবে।

এই সফটওয়্যারটি প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করার জন্য প্লে-স্টোরে গিয়ে safe security লিখে সার্চ করুন।

4.Kaspersky‌ antivirus

মোবাইলের জন্য থাকা ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম একটি ভালো সফটওয়্যার।

প্লে-স্টোরে 4.6 রেটিং পাওয়া এই অ্যাপসটির ডাউনলোড সংখ্যা 50 মিলিয়ন প্লাস। 

Kaspersky antivirus software features:

  • Surf the web safely
  • Stop unwanted call
  • App locker
  • Battery saver
Surf the web safely: ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার সময় আমরা অনেক লিংকে ক্লিক করে থাকি। অনেক ওয়েবসাইটের এরকম কিছু লিংকে ভাইরাস যুক্ত করা থাকে। এই সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করলে আপনি সেই সকল ওয়েবসাইট থেকে আপনার ফোনে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারবে না।

‌Stop unwanted call: ম্যালওয়ার জাতীয় কোন নাম্বার থেকে কল আসলে সেই কল বন্ধ করে দিবে এই এই সফটওয়্যারটি।

App locker: আপনার মোবাইলে থাকা অ্যাপসগুলোকে লক করার জন্য ব্যবহার করতে হবে না অন্য কোন আলাদা অ্যাপসের। এই এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনে থাকা অ্যাপসগুলোকে লক করতে পারবেন।

Battery saver: আপনার ফোনের ব্যাটারিটা লাইফ বাড়াতে এবং আপনার ফোনের ব্যাটারি চার্জ ধরে রাখার সক্ষমতা বাড়াতে এই ব্যাটারি সেভার অপশনটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই সফটওয়্যারটি প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করার জন্য প্লে-স্টোরে গিয়ে kaspersky antivirus লিখে সার্চ করুন।

5.bitdefender antivirus

ওয়েবসাইট ব্যবহারের সুরক্ষা এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে সেফটি থাকার জন্য এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কারণ এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার ফলে ম্যালওয়ার জাতীয় ওয়েব সাইট থেকে আপনার ফোনে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারবে না


প্লে-স্টোরের 4.7 রেটিং পাওয়া এই অ্যাপসটির ডাউনলোড সংখ্যা 10 মিলিয়ন প্লাস।

bitdefender antivirus software features:

  • Web protection
  • Online privacy
  • Auto pilot
  • Account privacy
Web protection: মোবাইলের ভাইরাস যুক্ত হয় সবচেয়ে বেশি ইন্টারনেট থেকে। ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ব্যবহারের ফলে এবং বিভিন্ন ম্যালওয়ার যুক্ত লিংকে ক্লিক করার ফলে আমাদের মোবাইলের বাইরে যুক্ত হয়। আর এই ওয়েবসাইটগুলোর ভাইরাস থেকে মোবাইলকে মুক্ত রাখতে এই সফটওয়্যার টি কাজ করে।

Online privacy: অনলাইন ব্যবহারে নিরাপদ থাকার জন্য আমরা ভিপিএন ব্যবহার করে থাকি। এ সফটওয়্যারটি থাকলে ভিপিএন ব্যবহার করতে হবে না। অনলাইন প্রিভেসি অপশনটির মাধ্যমেই এই সফটওয়্যারটি ভিপিএন হিসেবে কাজ করবে।

Auto pilot: অটোপাইলট অপশনটি চালু রাখলে এই সফটওয়্যারটি আপনার ফোনে অটোমেটিক ভাইরাস স্ক্যান করা শুরু করবে। অর্থাৎ এই অপশনটি চালু রাখলে আপনার ফোনে কোন ভাইরাস প্রবেশ করলে সাথে সাথে সফটওয়্যারটি সেই ভাইরাস ডিলেট করে দিবে।

Account privacy: আপনার ফোনে লগইন টাকা কোন একাউন্টে প্রিভেসি নষ্ট হলে এই সফটওয়ারটি আপনাকে জানিয়ে দেবে। অর্থাৎ আপনার ফোনের কোন একাউন্টের পাসওয়ার্ড ম্যালওয়ার এর মাধ্যমে হ্যাকিং এর সম্মুখীন হলে সফটওয়্যারটি আপনাকে জানাবে।

সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে প্লে-স্টোরে গিয়ে betdefender antivirus লিখে সার্চ করুন।

আমাদের শেষ কথা

সবচেয়ে ভালো ‌‌‌‌‌‌‌ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার  নিয়ে আজকের আলোচনা করলাম। মোবাইল থেকে ভাইরাস দূর করা খুবই প্রয়োজন। মোবাইলে ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ব্যবহার না করার ফলে মোবাইল একটা স্লো  হয়ে যায়।

আশাকরি উপরে আলোচিত এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার গুলো আপনাদের কাছে ভাল লেগেছে। উপরের আলোচনা কৃত সবগুলো এপসই ভালো। আপনার যেই অ্যাপসটি ভালো লাগে সেই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারেন।

Please Share this On:

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url