বিকাশ কি?
মোবাইল ব্যাংকিং এর দুনিয়ায় বিকাশ নামটি বহুল পরিচিত। বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নিয়ে আসে বিকাশ। মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় বিকাশ। বিকাশ তাদের সেবা সহজলভ্য করার জন্য অ্যাপ তৈরি করেছে। আপনি চাইল বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করত পারেন।
বাংলাদেশের বিকাশের মাধ্যমে প্রতি মাসে কয়েকশো কোটি টাকা লেনদেন হয়ে থাকে। তাছাড়া বিকাশ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি গুলোর চেয়ে বেশি অফার দিয়ে থাকে। বর্তমানে সকল জনপ্রিয় প্লাটফর্মে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়। সকল জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম গুলো বিকাশের সাথে যুক্ত হচ্ছে।
(বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম)
বিকাশ প্রতিনিয়ত ও নিত্য নতুন অফার নিয়ে হাজির হয়। আর বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় সহজেই । বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় সেটা জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে। নানাভাবে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। আজকে আমরা বেশ কয়েকটি নিয়ম জানব বিকাশ দিয়ে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে।
আরও পড়ুনঃ কিভাবে বিকাশে অটো রিচার্জ চালু করা যায়?
বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যম গুলোর মধ্যে বিকাশ জনপ্রিয়। সহজেই বিকাশ ব্যবহার করা যায় এবং টাকা লেনদেন করা যায়। একটি বিকাশ একাউন্ট থাকলেই বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে টাকা পাঠানো সম্ভব। বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করতে হলে আগে অবশ্যই বিকাশ একাউন্ট থাকতে হবে। তাই আমরা প্রথমে জানবো কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয়।
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম 2022
বিকাশ একাউন্ট খোলার উপায় 2022 জানার পরে বিকাশ দিয়ে টাকা আয় করতে পারবো। কারন একাউন্ট না থাকলে টাকা আয় করা সম্ভব নয়। তাই আগেই বিকাশ আইডি আমাদেরকে খুলতে হবে। বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র, ছবি, ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইলের প্রয়োজন হবে।
তাছাড়া আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে পুর্ব প্রকাশিত
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম আর্টিকেলটি পড়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন।
কয়েকটি ধাপ অনুসরণের মাধ্যমে সহজেই বিকাশ একাউন্ট খোলা সম্ভব। দেখে নেওয়া যাক বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কি কি লাগবে।
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- সেলফি বা ছবি
- ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইল
- বিকাশ অ্যাপ
প্রথমে গুগল প্লে-স্টোর থেকে
বিকাশ অ্যাপ নামিয়ে নিন। অ্যাপটি নামানো হয়ে গেলে ওপেন করুন। বিকাশ অ্যাপটি ওপেন করার পর লগ-ইন রেজিস্ট্রেশন অপশনে চাপ দিন। এখানে যাওয়ার পরে আপনার নাম্বারটি দিবেন যে নাম্বারে বিকাশ খুলতে চান। নম্বরটি দেওয়ার পরে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের সামনের ছবি দিতে বলবে।
সুন্দরভাবে সামনের অংশের ছবি তুলবেন। তারপর আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের পেছনের অংশের ছবি তুলতে বলবে। মোবাইলের ক্যামেরা স্থির করে রেখে পেছনের অংশের ছবি তুলবেন। এরপর সাবমিট এ ক্লিক করলে আপনার সমস্ত তথ্য দেখাবে। এখানে কোন তথ্য ভুল থাকলে সঠিক করে নিবেন।
এরপর জাতীয় পরিচয় পত্র ধারীর একটি সেলফি তুলতে বলা হবে। যথেষ্ট আলো আছে এমন জায়গায় সেলফি নিবেন। ছবি তোলার সময় চোখ কয়েকবার বন্ধ করে খুলতে হবে। কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করলে আপনাকে বিকাশের পিন দিতে বলা হবে।
এবার 5 সংখ্যার একটি পিন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে। পিন কোড ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে। যেমন পিনকোড 0 দিয়ে শুরু হওয়া যাবে না। ক্রমানুযায়ী পিন দেওয়া যাবেনা। অন্য আইডিতে ব্যাবহার করেছেন এমন পিন দেওয়া যাবে না।
এবার পিন দেওয়ার পরে আপনার
বিকাশ একাউন্টটি খোলা হয়ে যাবে। এরপর বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রোফাইল এর উপর ক্লিক করে প্রোফাইলটি ঠিক করে নিবেন। বিকাশ একাউন্ট খোলা হয়ে গেল এবার দেখব কিভাবে বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা আয় করবেন।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় 2022
যেহেতু বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে একটি বিকাশ একাউন্ট দরকার পরে তাই আপনাদের সাথে আগেই বিকাশ একাউন্ট খোলা নিয়ে আলোচনা করেছি। আশকরছি এখন আপনার একটি বিকাশ একাউন্ট রয়েছে।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় আছে। আজকে আপনাদের সাথে বেশ কয়েকটি কার্যকরি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় নিয়ে বলব। আশাকরি করি আপনি পদ্ধতি গুলো জেনে নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন বিকাশ অ্যাপ দিয়ে।
বিকাশ অ্যাপ রেফার করে টাকা আয়:
বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা ইনকামের সবচেয়ে প্রধান মাধ্যম হলো একটি রেফার করা। আপনার রেফারাল লিঙ্ক থেকে কেউ বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করলে এবং সফলভাবে লেনদেন করলে আপনি 100 টাকা পাবেন। এবং একদিনে দুইটি রেফার করতে পারলে 100tk এক্সট্রা বোনাস পাবেন।
বিকাশ রেফার কিভাবে করে?
বিকাশ অ্যাপ রেফার করার জন্য প্রথমে বিকাশ অ্যাপে প্রবেশ করুন এরপর নিচের ছবির মতো উপরের ডান দিকে বিকাশ লোগো উপর ক্লিক করতে হবে।
এরপর সেটিং এ প্রবেশ করার পর নিচের ছবির মতো রেফার নামক অপশনে যেতে হবে।
রেফার অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার একটি রেফারাল লিঙ্ক দেখতে পারবেন। এটি হলো আপনার বিকাশ রেফারেল লিংক। রেফার করুন এর উপর ক্লিক করে লিংকটি কপি করে নিন।
বিকাশ রেফার করার নিয়ম কি?
উপরে দেখানো পদ্ধতিতে আপনার কপি করুন এরপর রেফারেল লিংকটি আপনার বন্ধুকে পাঠাতে হবে। উপরের লিংকটি আপনার বন্ধুর কাছে চলে গেলে লিঙ্ক ক্লিক করে প্লে স্টোরে চলে যেতে হবে। প্লে স্টোর থেকে বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করে আলোচিত নিয়ম অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন করবেন।
রেজিস্ট্রেশন করার পরে আপনার একাউন্ট থেকে আপনার বন্ধুর একাউন্টে সর্বনিম্ন 10 টাকা সেন্ড মানি করবেন। আমার আপনার বন্ধুর একাউন্ট থেকে আপনার একাউন্টে টাকা দিয়ে দিবেন। লেনদেন হয়ে গেল এবার দুই দিনের মধ্যে আপনি 100 টাকা বোনাস পাবেন। এটাই হচ্ছে বিকাশ রেফার অফার ২০২২।
এভাবে আপনি যত বেশি বিকাশ অ্যাপ রেফার করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন। তাছাড়া বিকাশ বর্তমানে একটি রেফারেল এর উপর অফার দিয়েছে। আপনি বিকাশের নির্দিষ্ট টার্গেট পূরণ করতে পারলে বিভিন্ন মোটরসাইকেল টিভি ফ্রীজ ইত্যাদি পুরষ্কার জিতবেন। তাই আর দেরি না করে এখনই শুরু করে দিয়েন বিকাশে রেফার। আর অনেক টাকা ইনকাম করুন বিকাশ অ্যাপ দিয়ে।
একটি আইডি কার্ড দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। একটি পরিচয় পত্র দিয়ে একাধিক বিকাশ একাউন্ট খুলতে যাবেন না। তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে। আর দেরি না করে অনলাইন থেকে বিকাশ দিয়ে ইনকাম শুরু করুন। বিকাশ রেফার করার আগে অবশ্যই তাদের ওয়েবসাইট থেকে
বিকাশ অ্যাপে রেফারের নিয়ম জেনে নিবেন।
বিকাশ রিওয়ার্ড পয়েন্ট | বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম
বিকাশ বর্তমানে একটি নতুন সিস্টেম নিয়ে এসেছে। আর এই সিস্টেমটি হচ্ছে বিকাশের রিওয়ার্ড। আপনি বিকাশের মাধ্যমে যত বেশি লেনদেন সেন্ড মানি মোবাইল রিচার্জ পেমেন্ট পে বিল করবেন তত বেশি বিকাশ বা বিকাশ পয়েন্ট অর্জন করবেন। এবং নির্দিষ্ট লেভেল এ নির্দিষ্ট টাকা ক্যাশব্যাক নিতে পারবেন।
বিকাশ অ্যাপে লগইন করার পর উপরে ডানদিকে বিকাশের লোগোর বাম পাশে রিওয়ার্ড একটি আইকন রয়েছে। আইকনে ক্লিক করলে বিকাশ রিওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। আর এখানে কিছু লেভেল রয়েছে যে লেবেলগুলো পার করতে পারলে ক্যাশব্যাক এর সংখ্যা বাড়তে থাকে। সবচেয়ে বড় লেভেল হচ্ছে ডায়মন্ড। এ লেভেলে সর্বোচ্চ 250 টাকা ক্যাশব্যাক নেওয়া যাবে। চলুন দেখে নেয়া যাক বিকাশের কি কি লেভেল রয়েছে।
- ব্রোঞ্জ লেভেল
- সিলভার লেভেল
- টাইটেনিয়াম লেভেল
- গোল্ড লেভেল
- প্লাটিনাম লেভেল
- ডায়মন্ড লেভেল
বিকাশের এই 6 টি লেভেল সম্পর্কে এবার আমরা বিস্তারিত জানব। দেখব কোন লেভেলে কত টাকা ক্যাশব্যাক পাব।
বিকাশের ব্রোঞ্জ লেভেল:
এটি বিকাশের প্রথম লেভেল। এ লেবেলে আপনি কয়েকটি অফার নিতে পারবেন। 15 টাকা পেমেন্ট করলে 15 টাকা ক্যাশব্যাক নিতে পারবেন 1000 পয়েন্ট এর বিনিময়। 1000 পয়েন্ট জমা হলে 15 টাকা ক্যাশব্যাক নিতে পারবেন পে বিল এর মাধ্যমে। এবং আরো নিতে পারবেন 10 টাকা ক্যাশব্যাক মোবাইল রিচার্জ করে। এই হল ব্রঞ্চ লেভেলের রিওয়ার্ড।
সিলভার লেভেল:
সিলভার লেভেলে পৌঁছাতে হলে আপনাকে 2000 পয়েন্ট অর্জন করতে হবে। এ লেবেলে আপনি পনেরশো এবং 2000 পয়েন্ট এর বিনিময়ে কয়েকটি অফার গ্রহণ করতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সিলভার লেভেলে কি কি থাকছে।
- পেমেন্টে ত্রিশ টাকা ক্যাশব্যাক 2000 পয়েন্ট থাকতে হবে
- পে বিল এ 30 টাকা ইনস্ট্যান্ট ফেরত 2000 রিওয়ার্ড অর্জন করলে
- মোবাইল রিচার্জ এ 20 tk ফেরত দিবে 3 হাজার পয়েন্ট হলে
টাইটানিয়াম লেভেল:
টাইটেনিয়াম লেভেলেও তেমন বেশি কোনো অফার নেই আগের গুলোর মতই। তবুও শুনি কি কি অফার আছে এই লেভেলে পয়েন্ট ভাঙ্গানোর মাধ্যমে। এই লেভেলে পে বিল পেমেন্ট এর মাধ্যমে 50 টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে দুই হাজার কয়েন এর মাধ্যমে। এবং মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে 30 টাকা থাকতে হবে বিকাশ রিওয়ার্ড পয়েন্ট।
- পেমেন্টে 50 টাকা ক্যাশব্যাক 2000 পয়েন্ট থাকতে হবে
- মোবাইল রিচার্জ এ 30 tk ফেরত দিবে 3 হাজার পয়েন্ট হলে
গোল্ড লেভেল:
গোল্ড লেভেল হচ্ছে চতুর্থতম লেভেল। এই লেভেলে পৌঁছাতে গেলে 3000 পয়েন্ট হতে হবে। গোল্ড লেভেলে থাকছে সর্বোচ্চ তিনটি রিওয়ার্ড রিটার্ন ক্যাশব্যাক পয়েন্ট।
এ লেবেলে পে বিল এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা গ্রহণ করা যাবে। একশত পঞ্চাশ টাকা ইনস্ট্যান্ট রিটার্ন ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে 3000 বিকাশ রিওয়ার্ড ভেঙ্গে ফেলার মাধ্যমে। পেমেন্ট এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে ৫০ টাকা এবং মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে 50 টাকা।
- পেমেন্টে 50 টাকা ক্যাশব্যাক 3000 পয়েন্ট থাকতে হবে
- পে বিল এ 100 টাকা ইনস্ট্যান্ট ফেরত 3000 রিওয়ার্ড অর্জন করলে
- মোবাইল রিচার্জ এ 50 tk ফেরত দিবে 3 হাজার পয়েন্ট হলে
প্লাটিনাম লেভেল:
পঞ্চম তম লেভেল টি হলো প্লাটিনাম। এলেবেলে মোটামুটি ভালো এমাউন্টের ক্যাশব্যাক পাওয়া সম্ভব। এই লেভেলে যেতে হলে কমপক্ষে ছয় হাজার বিকাশ রিওয়ার্ড পয়েন্ট প্রয়োজন হবে। প্লাটিনাম লেভেলের সর্বোচ্চ 200 টাকা ক্যাশব্যাক নেওয়া সম্ভব হবে বিকাশ রিওয়ার্ড এর পরিবর্তে।
ডায়মন্ড লেভেল:
এটি বিকাশ রিওয়ার্ড সর্বশেষ এবং সবচেয়ে বেশি এমাউন্টের লেভেল। পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে 250 টাকা ইনস্ট্যান্ট রিটার্ন ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে 3000 বিকাশ রিওয়ার্ড ভেঙ্গে ফেলার মাধ্যমে। পেমেন্ট এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে 200 টাকা এবং মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে 150 টাকা।
- পেমেন্টে 250 টাকা ক্যাশব্যাক 3000 পয়েন্ট থাকতে হবে
- পে বিল এ 200 টাকা ইনস্ট্যান্ট ফেরত 3000 রিওয়ার্ড অর্জন করলে
- মোবাইল রিচার্জ এ 150 tk ফেরত দিবে 3 হাজার পয়েন্ট হলে
কিভাবে বেশি পয়েন্ট অর্জন করব?
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে বিকাশ রিওয়ার্ড পয়েন্ট জমাতে হবে। বিকাশ রিওয়ার্ডের বেশি বেশি পয়েন্ট অর্জন করার জন্য কিছু টেকনিক রয়েছে। যেগুলো খাটালে আপনি খুব সহজ এবং অল্পদিনে অনেক বেশি পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন এবং অনেক বেশি রিওয়ার্ড টাকা আয় করে নিতে পারবেন তাই এগুলো আপনাকে জানতে হবে। প্রতিদিন আপনার বন্ধুকে কিছু টাকা সেন্ড মানি করবেন এবং তার কাছ থেকে ব্যাক নেবেন। আপনি 0.01 টাকা সেন্ড মানি করে পয়েন্ট নিতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে শুরু করে দিন সেন্ড মানি করা।
ক্যাশব্যাক অফার
বিকাশ অনেক সময় নানা রকম ক্যাশব্যাক অফার দিয়ে থাকে। আপনি সেই অফারগুলো গ্রহণের মাধ্যমে বিকাশের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। যেমন, কিছুদিন আগে বিকাশে 21 টাকা রিচার্জে 20tk ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক দিয়েছিল। এরকম অনেক সময় আরও নানা রকম অফার দিয়ে থাকে। যেমন এক টাকার বাজার ইত্যাদি অফার আপনি বিকাশের মাধ্যমে গ্রহণ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
শেষ কথা:
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কথা বলতে গেলে বিকাশ পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। তার নিত্য নতুন অফার এর জন্য। তাই উপরোক্ত বিষয়গুলো ফলো করার মাধ্যমে আপনি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হবে। লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো।